রাজশাহীর তানোর উপজেলা সাতটি ইউনিয়ন (ইউপি) ও দুটি পৌরসভা নিয়ে গঠিত।এই উপজেলা কৃষির নির্ভর। সবচেয়ে বেশি চাষ হয় রোপা-আমণ। এবার প্রতিটি মাঠে শোভা পাচ্ছে রোপা-আমণের শীষ।মাঠের পর মাঠ, গ্রামের পর গ্রাম এক কথায় পুরো উপজেলা জুড়ে হিমেল হওয়ায় দোল খাচ্ছে হাজারো কৃষকের স্বপ্ন। প্রতিটি শীষে যেন কৃষকের জীবনের স্বপ্ন ভবিষৎ নির্ভর করছে।বরেন্দ্র অঞ্চলের কৃষি ভান্ডার তানোর।
ইতোমধ্যে আমণ কাটা-মাড়াই শুরু হয়েছে,এবারো বাম্পার ফলনের সম্ভবনা রয়েছে। তবে হেমন্তের শুরুতে ঝড়ো হাওয়া ও আকর্ষিক বন্যায় যেসব আমণখেতের ধান গাছ নুইয়ে পড়েছে সেগুলোর ফলন হ্রাসের সম্ভবনা রয়েছে।
উপজেলার বাধাইড় ইউনিয়নের (ইউপি) দরিয়া গ্রামের কৃষক শাকির বলেন, তিনি ১০ কাঠা জমিতে বিআর-৫১ জাতের ধান চাষ করেছিলেন কাটা মাড়াইয়ের পর ১১ মন হয়েছে। গাল্লা গ্রামের কৃষক আবু বকর সিদ্দিক বলেন,তিনি ১৩ বিঘা জমিতে ধান চাষ করেছেন তার মধ্যে ৫ বিঘা কাটা হয়েছে,আশা করছি বিঘা প্রতি ২০ থেকে ২২ মণ করে ফলন হবে। তানোর পৌর সদরের তানোর গ্রামের কৃষক মুঞ্জুর রহমান বলেন,তার জমির ধান সব নুইয়ে পড়েছে,এতে তিনি ফলন হ্রাসের আশঙ্কা করছেন। তবে খড়ের দাম আকাশচুম্বী। এবার এক কাউন খড়ের দাম ৬ হাজার টাকা।
সংশ্লিষ্ট সুত্রে জানা গেছে, তানোরে চলতি মৌসুমে রোপা আমনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ২২ হাজার ৪৩৫ হেক্টর। কিন্তু অর্জিত হয়েছে ২১ হাজার ৩৮৭ হেক্টর জমিতে। এছাড়াও এবার আলু রোপণের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে প্রায় সাড়ে ১৩ হাজার হেক্টর। গত বছরের থেকে এবার তুলনামূলকভাবে আমণের বেশি ফলন হচ্ছে। তবে দাম নিয়ে একটু অখুশি রয়েছেন কৃষক।
উপজেলার স্বর্ণপদক প্রাপ্ত স্বশিক্ষিত কৃষি বিজ্ঞানী নুর মোহাম্মাদ জানান, রোপা-আমণ রোপণের শুরুর দিকে কৃষকদের প্রচুর বেগ পেতে হয়েছে। অতি বৃষ্টি ও সার নিয়ে ছিল অসহীয় সিন্ডিকেট। তবে আশার কথা রোপণের পর রোগ-বালাই অনেক কম। এবার কৃষি কর্মকর্তাদের মাঠ পর্যায়ে তৎপরতা চোখে পড়ার মতো ছিলো না।তবে বরাবরের মত এবারো ফলন ভালো হবে বলে আশাবাদি তিনি।
এবিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাইফুল্লাহ আহম্মেদ- এর মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেস্টা করা হলেও মুঠোফোনে কল গ্রহণ না করায় তার কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
ইতোমধ্যে আমণ কাটা-মাড়াই শুরু হয়েছে,এবারো বাম্পার ফলনের সম্ভবনা রয়েছে। তবে হেমন্তের শুরুতে ঝড়ো হাওয়া ও আকর্ষিক বন্যায় যেসব আমণখেতের ধান গাছ নুইয়ে পড়েছে সেগুলোর ফলন হ্রাসের সম্ভবনা রয়েছে।
উপজেলার বাধাইড় ইউনিয়নের (ইউপি) দরিয়া গ্রামের কৃষক শাকির বলেন, তিনি ১০ কাঠা জমিতে বিআর-৫১ জাতের ধান চাষ করেছিলেন কাটা মাড়াইয়ের পর ১১ মন হয়েছে। গাল্লা গ্রামের কৃষক আবু বকর সিদ্দিক বলেন,তিনি ১৩ বিঘা জমিতে ধান চাষ করেছেন তার মধ্যে ৫ বিঘা কাটা হয়েছে,আশা করছি বিঘা প্রতি ২০ থেকে ২২ মণ করে ফলন হবে। তানোর পৌর সদরের তানোর গ্রামের কৃষক মুঞ্জুর রহমান বলেন,তার জমির ধান সব নুইয়ে পড়েছে,এতে তিনি ফলন হ্রাসের আশঙ্কা করছেন। তবে খড়ের দাম আকাশচুম্বী। এবার এক কাউন খড়ের দাম ৬ হাজার টাকা।
সংশ্লিষ্ট সুত্রে জানা গেছে, তানোরে চলতি মৌসুমে রোপা আমনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ২২ হাজার ৪৩৫ হেক্টর। কিন্তু অর্জিত হয়েছে ২১ হাজার ৩৮৭ হেক্টর জমিতে। এছাড়াও এবার আলু রোপণের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে প্রায় সাড়ে ১৩ হাজার হেক্টর। গত বছরের থেকে এবার তুলনামূলকভাবে আমণের বেশি ফলন হচ্ছে। তবে দাম নিয়ে একটু অখুশি রয়েছেন কৃষক।
উপজেলার স্বর্ণপদক প্রাপ্ত স্বশিক্ষিত কৃষি বিজ্ঞানী নুর মোহাম্মাদ জানান, রোপা-আমণ রোপণের শুরুর দিকে কৃষকদের প্রচুর বেগ পেতে হয়েছে। অতি বৃষ্টি ও সার নিয়ে ছিল অসহীয় সিন্ডিকেট। তবে আশার কথা রোপণের পর রোগ-বালাই অনেক কম। এবার কৃষি কর্মকর্তাদের মাঠ পর্যায়ে তৎপরতা চোখে পড়ার মতো ছিলো না।তবে বরাবরের মত এবারো ফলন ভালো হবে বলে আশাবাদি তিনি।
এবিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাইফুল্লাহ আহম্মেদ- এর মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেস্টা করা হলেও মুঠোফোনে কল গ্রহণ না করায় তার কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
আলিফ হোসেন